28 Jul 2015

শুধু জিভের সুবোধ্য নড়াচড়া


কাকে না কাদের আঁকতে আঁকতে
নিজে কখন যে হয়ে গেলাম একপ্রকারের
নড়বড়ে প্রোফাইল, 


খেয়াল ছিলো না । 

নিজেকে তখন একটা কাঁচফ্রেমে বাঁধবো বলে গেছিলাম
পাড়ার একটা দোকানে ।


দেখলাম অজস্র প্রোফাইলসহ ফ্রেম
বেশ কিছু বিখ্যাত, কিছু আবার ছোটলোকি বিপ্লবখ্যাত
পাশাপাশি অনেকগুলো খালি ফ্রেম,
এরকম একটা খালি বেছে কাঁচের পিছনে ঢুকে হয়ে গেলাম ফ্রেমবাঁধা প্রোফাইল ।


বাড়িমুখো হলাম আর ভাবতে থাকলাম
আমার গায়ে ধুলিবালি জমা পড়বে কালে কালে,
কেউ মনে রাখবে না,
কেউ মুছেটুছে দেবে না,
কেউ নিতে আসবে না আমাকে,
কেউ বিক্রি করার চিন্তাও করবে না ।


টেবিল অথবা সোফার পেছনের দেওয়াল
অথবা
বইয়ের তাকে ঝাঁকুনি খেয়ে কাত হয়ে পড়ে যাওয়াটাই হবে
আমার নতুন অ্যাকাউন্ট । 


ছ'নম্বর কাঁকুলিয়া লেন থেকে উড়ে এলো
রোনাল্ডিনহোসুলভ একটা টাইমিং ফ্রি-কিক ।
ঝন্ ঝন্ করে উঠলাম,
সেকেণ্ড কাটতে না কাটতে দেখতে পেলাম
আমার আর জন্মশহরের মাঝখানে
কিছু আর বাকি নেই । 


বিলকুল ফাঁকা একটা শহুরে গ্যালারিতে
দাঁড়িয়ে আছি ন্যুডিটির ভারী বোঝা নিয়ে,

অথচ গোটা শহরের আজকের সুনজর
ঘরোয়া সেইসব অটুট প্রোফাইলের দিকে যাদের
কোনো বেঞ্চমার্ক নেই,
কোনো প্যারামিটারও নেই । 


আছে শুধু জিভের সুবোধ্য নড়াচড়া ।

23 Jul 2015

ক্রমশঃ বসবে অনুভূতির হাট


আমার দৃঢ় বিশ্বাস যে পৃথিবী শান্ত থাকলেই সূর্য পৃথিবীর চারদিকে ঘোরে, মানুষ শান্ত থাকলেই পৃথিবী মানুষের চারদিকে ঘোরে আর ধর্ম শান্ত থাকলেই মানুষ ধর্মের চারদিকে ঘোরে । যদি বিজ্ঞানের তাপমাত্রা জিরোর নিচে নামে, তাহলে সমস্ত ধর্ম বিজ্ঞানের চারদিকে ঘুরঘুর করবে আর মনের সুখে গুণগুণ করে গাইবে ।

এই সরলতম সমীকরণে ক্রমশঃ বসবে অনুভূতির হাট ।

16 Jul 2015

Happy B'day, My dear Nikki


Nikki, 

I know you have completed 5 years, but yet to have a Facebook account, yet to understand the attractiveness of virtual world, yet to feel bitterness of real world, yet to stand on the huge valley of mystery of women, yet to handle woman empowerment and yet to realize what I'm trying to explain to you. 

But you definitely know what I'm saying is nothing but some blessing words which are beckoning you and your growing world. Let your world around you be grown, not you. Because we humans only grow up vertically since birth, but not horizontally. 

No matter how little your horizon is today, I'm wishing you a very happy birthday!!!! 

This is a small congratulatory picture we were framed in together.


13 Jul 2015

একটু অন্ধকার পাই কোথায় বলতে পারেন


চাই এমন একটা গা-ছমছমাট অন্ধকারের অ্যাম্বিয়েন্স । তার ভিতরে ডুবে থেকে একটু একটু বাড়তে থাকবে অ্যাডভেঞ্চার-ঘেঁষা ঢুলুনি । যেই সেই অ্যাডভেঞ্চার নয় কিন্তু । 'চাঁদের পাহাড়' বা 'ওয়ান টোয়েন্টি সেভেন আওয়ার্স'-এর মত মাংসমোড়া শরীর নিংড়ে রক্ত বের করা অভিযানও নয় । এ অভিযান এমন একটা 'চিরতরে হারিয়ে যাওয়া' যার শেষে অপেক্ষায় থাকে প্রেমের চিরকালীনতা । প্রেমিকা জলজ্যান্তা হোক, মৃতা হোক, বাস্তবের গণ্ডীঘেরা হওয়া চলবে না । এইভাবে অন্ধকার ফুঁড়ে খুঁজে পাওয়া প্রেম আতসবাজি হয়ে এনে দেবে কবিসম্মানের মত সাময়িক রিল্যাক্স ।

বিয়াত্রিস (বিয়াত্রিচে) যেমন তাঁর নিজের পঁচিশবছরের জীবিতকালে কোনোদিন জানতে পারেন নি একজনের ভালোবাসার কথা, বনলতা তেমনি এতো কাছে থেকেও হয়তো আঁচ করতে পারেন নি একজনের ভালোবাসার আর্তি । বিয়াত্রিসকে জীবনে মাত্র একবার না দুবার দেখেছেন দান্তে । জীবনানন্দ আগে কখনো দেখেছেন কিনা জানা নেই, জানতে পারি শুধু সমুদ্রের পর সমুদ্রে কাটিয়ে অবশেষে বনলতাকে দেখতে পান এক গভীর অন্ধকারে ।

দিশাহীন নাবিকের মত মুখ তুলে বনলতাকে দেখতে পান । নাটোরের অন্ধকার বুকে চুল খুলে রেখে বসেছিলেন মিসেস সেন, তাঁর মুখোমুখি বসে শুধু তাঁর পানে চেয়ে বসেছিলেন সমুদ্রক্লান্ত মিস্টার দাশ । তখনো কবি হয়ে ওঠেন নি । একমাত্র অন্ধকারের ব্যাপকতা আর সমুদ্রের বিশালতার মাঝে 'হাজার বছর' কাটিয়ে শেষপর্যন্ত বনলতা সেনের সহযোগিতায় কবিত্ব কুড়িয়ে পান । ঠিক যেন হীরের জ্বলজ্বলানি দেখতে পেয়ে একদৃষ্টে তার জরিপ করা । মন্ত্রমুগ্ধের মত । 

মিস্টার দান্তে আলিঘিয়েরি বাস্তবের বিয়াত্রিসকে মনে রেখেছিলেন নিজের দীর্ঘ কুড়ি বছরব্যাপী ভবঘুরের জীবন কাটিয়ে । শেষজীবনে লেখেন 'ডিভনা কোমডিয়া' (ডিভাইন কমেডি) তাতে বলেছেন যে এক গভীরতম অন্ধকার অরণ্যে ঘুরে বেড়াচ্ছেন । উনিও ছিলেন দিশাহীন । বেছে নিয়েছিলেন অন্ধকারের ব্যাপকতা আর অরণ্যের গভীরতা । নিজেকে তার মধ্যে রেখে ঢেকে হারিয়ে ফেলেন আর বহুরাস্তা পেরিয়ে স্বর্গরাজ্যের মুখোমুখি হন । সেখানে খুঁজে পান মাত্র নয়বছর বয়সে দেখা সেই প্রেম অর্থাৎ বিয়াত্রিসকে । এই অসামান্য অভিযান চালিয়ে উনি সারা ফ্লরেন্সের পক্ষ থেকে কবিসম্মান পেয়ে যান মৃত্যুর অনেক পরে, যা পান নি ফ্লরেন্সের তৎকালীন পোপের অরাজনৈতিক শাসনকালে থাকাকালীন ।

এই 'পাওয়া'টা আরো অনেকের জীবনে ঘটে এসেছে । নানা ভাবে । বেশিরভাগ আলোর ঝলকানির উপস্থিতিতে । কিন্তু পথহারা মোহময়ী অন্ধকারকে সিলেক্ট করার নেশা সবার মধ্যে থাকে না । সমুদ্রে বা অরণ্যে নিজের তুচ্ছ সত্তাটুকুকে ভাসিয়ে বা পাঠিয়ে সেখান থেকে সর্বকালীনপ্রেম খুঁজে পাওয়ার আইডিয়া বেশ বুনো গোছের । ঠিক যেন দশটা আঙুলের নখ ফাটিয়ে মাটি খুঁড়তে খুঁড়তে অন্ধকারের বুক কেটে চিরে ভিতর থেকে অতিদুর্লভ ধনরত্ন পাওয়ার ঊচ্ছ্বাস । নেই কোনো মাথাধরা সূত্র । নেই কোনো খটরমটর ছককষা । নেই কোনো রহস্যাবরণ । বরং সবটাই প্রেম খোঁজার অভিযান । সাথে 'অন্ধকার' হলো সেইসব লিমিটলেস্ অভিযানের প্রতিপদেপদে তেষ্টামেটানো ঠাণ্ডাজল । 

তাই বলি একটু চাইছি অন্ধকার । না পেলে ছটফট করি আর সাথে নাগাড়ে চলে "মশাই, একটু অন্ধকার পাই কোথায় বলতে পারেন ?"

ছাইভর্তি কামরা


বাজি রেখে ধোঁয়া ছাড়ছিলে
যতক্ষণ না বাজি জিতে যাও
শেষপর্যন্ত জিততে পেরেছিলে
পারমিতার ধারণা ছিলো তুমি হেরে বসবে শেষধোঁয়া ছাড়বার আগে


ট্রেন সোদপুরের প্ল্যাটফর্ম ছাড়ে
জানলা দিয়ে দূরের মেঘপ্রাসাদের উপরে পারমিতার উদ্ধত চোখ
নিজেকে কুইন এলিজাবেথের সমতুল্য ভাবে সে
কিন্তু দেখতে পায়নি
স্যার ওয়াল্টার রালের ছায়া কখন এসে পড়েছিলো
তোমার সহজাত ভদ্রচোখেমুখে
আর দেখতে পাবেও বলে মনে হয়না
এই অসমতা বুঝিয়ে দেয় কামরার এককোণে
পড়ে থাকা তামাকের ছাইগুলো 


মুখ ঘুরিয়ে খিলখিল করে অনেকক্ষণ হেসেছিলেন আসল রানী
নকল রানী তো আর হাসলো না
কেবল তুমিই একবার মুচকি হেসেছিলে
সিগারেটের শেষটুকরোটা পায়ের তলায় পিষতে পিষতে

স্যার ওয়াল্টার বেঁচে থাকলে
তোমাকে ঠেলেঠুলে পরের স্টেশনে নামিয়ে দিতেন
আর প্রতি রোববারে তোমার পড়ার ঘরে যেতেন
নিজে থেকে আগুন ধরিয়ে দিতেন
উনি পারেন তোমার খুব কাছের একজন সিগারেটবন্ধু হতে 


ট্রেন থেমেছিলো
পারমিতা নেমে গেছিলো
তুমি আর নামো নি
নতুন বাজি রেখে আবার ধোঁয়া ছাড়বে বলে


ছাইভর্তি কামরায় আর কেউ ওঠে নি

8 Jul 2015

হাঁচিকান্না আর হাসিকাশি


জোরে জোরে হাঁচলাম । একেবারে প্রাণখোলা হাঁচি যাকে বলে । যত হাঁচি তত নাকটানা । হাঁচতে হাঁচতে দু'জায়গায় জল এসে গেলো । জল মুছে নিতে না নিতে ফের হাঁচার উপক্রম হয় । শেষ কবে এতো হেঁচেছি মনে নেই । কিন্তু এতে কারো মনে কৌতুহল জাগে না, তাই জিজ্ঞেসও করে না - "কী হলো ? এতো হাঁচছো কেন ?" যেভাবে হাসলে লোকে জানতে চায় । হাসির মত হাঁচিটা তবুও আরামদায়ক । আরো হাঁচি আসুক আর মেরে ফেলুক, এমনটাই চাই বার বার এই অতি ক্ষুদ্রজীবনে ।

সময়ের মুহূর্ত অতিদ্রুত পাল্টে যায় । গলা ছেড়ে যেন কাশতে ইচ্ছা করছে । কাশিটা উথলে বেরিয়ে আসতে চাইছে । কিছুতেই চাই না যে বুকফাটা কাশিটা বেরিয়ে আসুক । চেপে ধরে রাখার কি যে আপ্রাণ চেষ্টা ! নইলে একবার কাশতে শুরু করলে মা ছুটে চলে আসবে আর বলবে - "এতো কাশছিস কেন বসে বসে ? পাখাটা কমাতে পারিসনা ?" যেভাবে কাঁদলে লোকে থমকটমক দেয় । কান্নার মত কাশিটা তবুও বেশ কষ্টদায়ক । চাই না এমন কাশি বার বার আসুক এই অতি বৃহৎ জীবনে ।

জানি যে হাঁচিকান্না আর হাসিকাশি মিলে জীবনটা এলেবেলে হতে হতে কবে একদিন থেমে যাবে । তার আগে কত হেঁচে কত কেঁদে কত হেসে কত কেশে বাকিটা কমপ্লিট করতে পারবো - নো আইডিয়া !

6 Jul 2015

গ্রিসের ক্রাইসিস


আথেন্সীয় ইতিহাস উইকি ঘাঁটতে গেলে
রাগে কিড়মিড়ান সক্রেটিস
তারপরে বিরক্ত হতে হতে
শেষে হয়ে যান
এক অত্যাশ্চর্য শান্তশিখা


শিখা জানায় -
বিশ্বের সর্বপ্রথম গণতান্ত্রিক দেশজুড়ে
কেমন একটা গন্ধ-গন্ধ
এ গন্ধটা হেব্বি ঘ্রাণকটু
শিখার যুক্তি -
এটা পোড়াগন্ধ নয়
অ্যারিস্টোফিনিসের বগল থেকেও নয়
ক্লাউডের কোনো নাটকীয়তা নেই এই গন্ধে
শিখার দাবী -
গন্ধটা আসছে তোমাদের থেকে
তোমাদের জ্ঞানশূন্য পেটের গ্যাস থেকে 


অপমানে ফুঁ দিতে যাই শিখাকে
রে রে করে তেড়ে আসেন প্লেটো
পরনের তাঁর শুধু চাদরখানি
প্রায় খুলবে খুলবে করে
সারা দিন সারা রাত


চাদর জানায় -
আমার গুরুর আদতে অ্যাপোলজি নেই
আমি লিখি প্রেম
উনি তাও লেখেন না কিছুই
তবু ওনার হয়ে আমি ক্ষমা চাইছি
চাদরের যুক্তি -
পাতলা চাদরে হয় না গন্ধ
মোটা মোটা চাদরে হয়
যত প্রেমের বোঁটকাগন্ধ
চাদরের দাবী -
গন্ধটা আসছে তোমাদের থেকে
তোমাদের প্রেমশূন্য বাসি মুখের ভিতর থেকে


তেলেবেগুনে জ্বলে টানতে যাই চাদর ধরে
ছুটতে ছুটতে চলে আসেন অ্যারিস্টটল
পিঠে তাঁর ঝোলাব্যাগভর্তি বিজ্ঞান বই
ব্যাগটা নামিয়ে দেন
বের করেন একগাদা বই


বই জানায় -
পদার্থের আগে অ, পরে আমার গুরু
প্রেম এমন একটা পদার্থ
যা ওনার মনে মনে বংশবিস্তার করে
তাই উনি অপদার্থ নন
বইয়ের যুক্তি -
নতুন বইয়ের যা গন্ধ
বহুপুরোনো বইয়ের গন্ধ তার লক্ষগুণ ক্ষিপ্র
বইছাড়া গন্ধ তোমরা খালি শুঁকেছো
বইয়ের দাবী -
গন্ধটা আসছে তোমাদের থেকে
তোমাদের পচাগলা গুগল-নির্ভরতা থেকে


হাত বাড়িয়ে ছুঁতে যাই বহুপুরোনো বইকে
হা হা করে হাসির রোল পড়ে
চমকে দেখি শিংওলা আলেকজান্ডার দ্য গ্রেট
এগিয়ে আসছে
স্লো মোশনে যেভাবে হাঁটে টপ মডেলরা 


মডেল জানায় -
আমার স্যারের বই পড়ে যা লাভ
ততোধিক লাভ টাকাপয়সা লুঠ করলে
প্রচুর অর্থবান হও আগে
অসীম ক্ষমতাবল নাও যতটা পারো
মডেলের যুক্তি -
টাকার গন্ধ অতুলনীয়
এ গন্ধ রোখা দায়
গন্ধ নেই যখন, তখন তোমরাই সব অর্থহীন
মডেলের দাবী -
গন্ধটা আসলে একটা স্ফীত ক্রাইসিস
আসছে তোমাদের গণতন্ত্র থেকে


বালিশে ঠেস দিয়ে ভাবি আর ভাবি
ভারতে এসেছিলো তো একবার
এই সুগঠিত মডেল, না ?
আথেন্স কি আর ফিরে পাবে এমন অর্থনৈতিক মডেল ?

নাকি নাকি নাকি
অদূর ফিউচারে ভারতেও
ছড়িয়ে পড়বে একই ক্রাইসিস
সাথে সেই 'গন্ধ' ?

বিনয়ী সাজা


বিনয়ী সাজার মধ্যে একটা কাজ আমরা যেন স্পষ্ট দেখতে পাই - অহংকারকে পড়িমরি করে কম্বল দিয়ে ধামাচাপা দেওয়া । অহংকারকে ঠিকঠাক ব্যবহার করতে না জানলে যেমনতেমন বিনয়ের অবতার সাজার কোনো মানে সত্যিই নেই ।

An open letter to the 'DreamGirl'


Hema Malini, the 'Dreamgirl', 

Hope you're doing good. You've already enough of wishes from the whole nation, from Indian film industry. Your baskets are poured fully with medical help and other 'genuine' helps. 

Now please let me help you to split the word which earned your fame 'Dreamgirl' into two pieces. Just two pieces only. Not too enormous ones you have in wishlist. Not those scattered ones the family of Chinni have been offered. Not a number of hits you had punched throughout your film career. Not multiple times you used to shake legs in many a onetime shot scene. Just two only. The smallest one digit even number that every child is about to learn, know and build his(er) own career. May be Chinni was two years old, but was about to learn new things. Like every other kid including your recently newborn granddaughter, she had had a long journey to be filled with lot of happenings just before she met you. 

Yes, she met you, not the luxury Mercedes car you rode, not the nonchalant chauffeur who easily got the release within 24 hours, ultimately not the darkness of world to be explored. Rather, but rationally, Chinni was a 'Girl' with a big, bigger and probably biggest 'Dream'. A 'Girl' on whom her parents used to have a longstanding 'Dream'. A 'Dream' that actuates every a single 'Girl' like Chinni, also like you were a pampered kid once upon a time, also like your two pampered daughters since they were very small. Ultimately Chinni was judiciously not much different from your congratulatory granddaughter. 

I've watched Sholay and other superhit movies several times. On TV screen you were definitely like an inseparable combo of 'Dream' and 'Girl' in my sense. In my father's yesteryear eyes you were indeed a wonderful 'Girl' of a very sweet 'Dream'. But you possibly don't know what exactly a 'Dream' means to a small baby 'girl' in other way round. You only know how to retain your face bringing again back to a 'Dreamgirl' as if you wanted that very badly, too speedily, impossibly scared out of losing past image. You have become an MP who's amongst those who want their wages hiked by 100%. That will undoubtedly be materialized on papers very much soon before your injured face gets completely cured as well as cosmetically natural. But is this only reason we should call you as a 'Dreamgirl' ? That way you were simply and easily rushed towards the hospital escorted by doctors, nurses and securities leaving the family of Chinni behind spotlessly in an entire damaged car, is an antithesis to the way you used to keep your arms folded around many injured heroes, and either crying for the help or getting fully engaged to help with your own hands. Your so-called bold character didn't even get bothered by her 'reel' injuries. 

And coming into 'real' life, what did you do to Chinni? Straightforwardly nothing you did. Unpretentiously not a prompt action you have taken but awkwardly putting your white handkerchief on your cutting 'image'. That was too hellish to be tolerated by an ordinary guy like me. A father like me. A person with his utterly crestfallen heart like me.

If you can't help me, let me help myself to take those two splits - 'Dream' and 'Girl' and try to reorganize them in a new definition that doesn't suit you, Hema Malini!

3 Jul 2015

ডিএনএ কাটতে হবে


ডিএনএ কাটতে হবে বলে বিশেষ কর্মক্ষম একটা ব্লেড খুঁজছি ।

এমন সূক্ষ্মতার সাথে কাটা যাবে যাতে কিছু রোগ-উপরোগ পুঁজের মত বেরিয়ে আসবে । শুকিয়ে যাওয়া ধ্যাবড়ানো রোগের খোসাগুলো টুপটুপিয়ে খসে পড়ে যাবে ব্লেডের এক বা দু ঘা'তে । মড়ার মত ভাসবে নিউক্লিয়াসে পড়ে । বাকি যেসব রোগ (বেশিরভাগ) ধরা যায় না, সেগুলোকে বার বার ইলেকট্রনিক ফুলকি দিয়ে পুড়িয়ে ফেলতে হবে । পুড়ে কালো হয়ে যাওয়া নিকষ রোগগুলো সব দানা দানা হয়ে ছড়িয়েছিটিয়ে বেড়াবে একই নিউক্লিয়াসে ।

দমবন্ধ হয়ে বেচারা ক্রোমোজোম তার সারা গা থেকে খুলে ফেলতে থাকবে প্যাঁচানো সিঁড়ির মত দেখতে বস্তুটি অর্থাৎ ডিএনএ । পরপর সাজানো সিঁড়ির ধাপগুলো ব্লেডের ঘা দিয়ে ভেঙে দু'খান করতে হবে । ততক্ষণে ডিএনএ একটু একটু করে প্যাঁচ খুলে সিধে হতে থাকবে । এমন লম্বা ও সোজা হয়ে যাবে ডিএনএ টা যেন মনে হবে চোদ্দোকোটি পুরুষ ধরে একটা রেড কার্পেট শূন্যে বিছিয়ে দেওয়া হয়েছে । বংশপরম্পরায় কেউ আর ওই কার্পেটের উপর দিয়ে যেতে পারবে না । 'ওয়েলকাম ড্রিংক'জাতীয় আন্তরিক অভ্যর্থনাটুকু থাকবে না গোড়াতেও ।

এভাবে পড়ে থাকা শেষ বংশপত্রটি সযত্নে তুলে রাখবো । পরে কোনো একদিন পত্রটি কায়দা করে ভাঁজ করে জাহাজ বানাবো । তাকে ভাসিয়ে দেবো সেই দুষিত নিউক্লিয়াসে । আস্তে আস্তে চোরাবালির মত কাজকর্ম করতে শুরু করবে নিউক্লিয়াসটা । শেষ হতে থাকবে । বরং সাহিত্যগত ভাবে বলতে গেলেই 'নিঃশেষ' ।

সেই ব্লেডটা এখনো খুঁজছি । খুঁজছি দু-হাত ছড়িয়ে । বৃষ্টি হয়তো বুঝতে পেরেছে । তবু না-বোঝার ভান করে ঝমঝমিয়ে পড়ছে আর দিচ্ছে আমার হাতদুটির তালুকে পুরোপুরি ভিজিয়ে । আচ্ছা, সব রোগ কি ভিজে যায় এতে ?