কার যেন মন্ত্রে তিনবার কেঁপে উঠলো । শীত শীত আর শীত । সারা গায়ে সে ভালো করে ছায়া জড়িয়ে নিলো । ছায়ার তলায় আমি ও তোমার গত তিনরাত্রি ।
পাহাড় কেটে দিচ্ছে অসংখ্য পা । হাতগুলো আকাশের দিকে । চাঁদের গায়ে আঙুলের ছোঁয়া লাগে । মাটিমাখা নখের হালকা খোঁচা পেয়ে রক্ত ঝরে । আজকের তারিখটা মুছে দিয়ে নতুন বাঁক নিলো সে ।
পেডোফিলরা হাসে । শিশুরা হাসে । ছায়াও হাসতে হাসতে খুলে পড়ে যায় তার গা
থেকে । একগ্লাস জল খাবো বলে সে । সামনে নদী থাকতেই বাড়ি কেন ? স্টিলের
গ্লাসগুলো ভেসে ওঠে । জিজ্ঞাসু চোখের সামনে, পিপাসু মনের অনেক রাতে ।
আমাকে পাগল ভেবে চুপটি করে বসে থেকো না । জোরে জোরে বলো যে আমি একটা সুস্থ পাগল । যাতে গোটারাত শুনতে পায় তোমার গলা ও আমার পাগলামির কিছু ধাতবশব্দ । দুটো স্টিলের গ্লাস একসাথে ঠুকে দিলে যেরকম শোনায় ।
এতক্ষণে চাঁদের আলো পেলো নদীর বুক । শীতের সেই বিচ্ছিরি মন্ত্র তবুও থামে নি । চাঁদের গায়ে ঝিন্নির দাগ লেগে গেলেও বোঝা যায় সে কতখানি বিচির ছিরি ।
আমাকে পাগল ভেবে চুপটি করে বসে থেকো না । জোরে জোরে বলো যে আমি একটা সুস্থ পাগল । যাতে গোটারাত শুনতে পায় তোমার গলা ও আমার পাগলামির কিছু ধাতবশব্দ । দুটো স্টিলের গ্লাস একসাথে ঠুকে দিলে যেরকম শোনায় ।
এতক্ষণে চাঁদের আলো পেলো নদীর বুক । শীতের সেই বিচ্ছিরি মন্ত্র তবুও থামে নি । চাঁদের গায়ে ঝিন্নির দাগ লেগে গেলেও বোঝা যায় সে কতখানি বিচির ছিরি ।
No comments:
Post a Comment